বাংলাদেশের সেরা ২৫টি ডিভিডেন্ড প্রদানকারী কোম্পানির নাম ও পরিচিতি

 বাংলাদেশের সেরা ২৫টি ডিভিডেন্ট প্রদানকারী  কোম্পানির নাম ও পরিচিতি

এই আর্টিকেলে আপনি জানতে পারবেন বাংলাদেশের এমন ২৫টি কোম্পানির নাম ও পরিচিতি, যারা নিয়মিত ডিভিডেন্ড প্রদান করে থাকে। বিনিয়োগকারীদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ বিশ্লেষণ ও তথ্যসহ বিস্তারিত জানুন এখনই।

আপনি বাংলাদেশের সেরা বৃষ্টির ডিভিডেন্ট প্রদানকারী কোম্পানির নাম এ আর্টিকেল থেকে জানতে পারবেন এবং শেয়ার বাজারে ব্যবসার জন্য আপনি প্রস্তুতি নিতে পারবেন। তাই আমাদের সাথেই থাকুন। চলুন শুরু করা যাক।

পোস্ট সূচিপত্রঃ বাংলাদেশের সেরা ২৫টি ডিভিডেন্ড  প্রদানকারী কোম্পানির নামও পরিচিতি  

বাংলাদেশের সেরা ২৫টি ডিভিডেন্ড  প্রদানকারী কোম্পানির নাম ও পরিচিতি
ডিভিডেন্ড কি, নিয়মিত ডিভিডেন্ড প্রদানকারী কোম্পানির বৈশিষ্ট্য
বাংলাদেশের সেরা ২০টি ডিভিডেন্ড প্রদানকারী কোম্পানির নাম ও পরিচিতি
           ১. ব্রিটিশ আমেরিকান টোব্যাকো বাংলাদেশ
           ২. গ্রামীনফোন লিমিটেড 
           ৩. স্কয়ার ফার্মাসিউটিক্যালস
           ৪. রেকিট বেনকিজার বাংলাদেশ
           ৫. মারিকো বাংলাদেশ লিমিটেড
           ৬. আইসিবি (ICB - ইনভেস্টমেন্ট কর্পোরেশন অব বাংলাদেশ)
           ৭. ইস্টার্ন হাউজিং লিমিটেড
           ৮. একমি ল্যাবরেটরিজ লিমিটেড
           ৯. ঢাকা ইন্স্যুরেন্স লিমিটেড
          ১০. ডেল্টা লাইফ ইন্স্যুরেন্স
সেরা  ডিভিডেন্ড  প্রদানকারী কোম্পানিঃ   প্রায়শই জিজ্ঞাসিত প্রশ্ন
লেখকের শেষ মতামতঃ বাংলাদেশের সেরা ২৫টি ডিভিডেন্ড  প্রদানকারী কোম্পানির নাম ও পরিচিতি

বাংলাদেশের সেরা ২০টি ডিভিডেন্ড প্রদানকারী কোম্পানির নাম ও পরিচিতি

বাংলাদেশের শেয়ারবাজার বা পুঁজিবাজারে বিনিয়োগকারীরা সাধারণত দুটি উদ্দেশ্য নিয়ে বিনিয়োগ করেন—মূল্য বৃদ্ধি ও ডিভিডেন্ড আয়ের জন্য। যারা নিরাপদ ও দীর্ঘমেয়াদী বিনিয়োগে আগ্রহী, তাদের কাছে ডিভিডেন্ড প্রদানকারী কোম্পানিগুলো বিশেষ গুরুত্ব পায়। এই নিবন্ধে আমরা আলোচনা করবো এমন ২০টি কোম্পানি নিয়ে যারা ধারাবাহিকভাবে ভালো ডিভিডেন্ড প্রদান করে এবং বিনিয়োগকারীদের আস্থা অর্জন করেছে।

ডিভিডেন্ড কি, নিয়মিত ডিভিডেন্ড প্রদানকারী কোম্পানির বৈশিষ্ট্য

ডিভিডেন্ড হলো কোম্পানির মুনাফা থেকে শেয়ারহোল্ডারদের মাঝে নগদ অর্থ বা বোনাস শেয়ার আকারে বন্টিত লাভ। এটি একটি কোম্পানির আর্থিক স্থিতিশীলতা ও সুশাসনের পরিচয় বহন করে।

আরো পড়ুনঃ 

নিয়মিত ডিভিডেন্ট প্রদানকারী কোম্পানির কিছু গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্য রয়েছে যা বিনিয়োগকারীদের জন্য একটি ভালো নির্দেশনা হতে পারে। নিচে সেগুলো তুলে ধরা হলোঃ 

✅ ১. স্থিতিশীল আয় (Stable Earnings)ঃ নিয়মিত ডিভিডেন্ট দিতে হলে কোম্পানির আয় ধারাবাহিকভাবে হতে হয়। এ ধরনের কোম্পানিগুলোর আয় ও মুনাফা সাধারণত বছর বছর খুব একটা কমে না।

✅ ২. দীর্ঘমেয়াদি বাজারে অবস্থান (Long-Term Market Presence)ঃ নিয়মিত ডিভিডেন্ট প্রদানকারী কোম্পানিগুলো সাধারণত অনেক বছর ধরে ব্যবসায় টিকে আছে এবং প্রতিষ্ঠিত ব্র্যান্ড হিসেবে পরিচিত।

✅ ৩. স্বচ্ছ এবং শক্তিশালী ব্যবস্থাপনা (Transparent & Strong Management)ঃ এ ধরনের কোম্পানিগুলোর পরিচালনা পর্ষদ দক্ষ এবং দায়িত্বশীল হয়। তারা ব্যবসার লাভজনকতা এবং শেয়ারহোল্ডারদের স্বার্থ রক্ষায় সচেষ্ট থাকে। 

✅ ৪. নগদ প্রবাহ ভালো (Good Cash Flow)ঃ নিয়মিত ডিভিডেন্ট দিতে হলে কোম্পানির হাতে পর্যাপ্ত নগদ অর্থ থাকতে হয়। তাই এই কোম্পানিগুলোর ক্যাশ ফ্লো পজিটিভ থাকে। 

✅ ৫. নিম্নঋণ নির্ভরতা (Low Debt Dependency)ঃ এরা সাধারণত কম ঋণনির্ভর ব্যবসা পরিচালনা করে, ফলে সুদের ব্যয় কম এবং মুনাফার বড় অংশ শেয়ারহোল্ডারদের মধ্যে বিতরণ করতে পারে।

✅ ৬. নিয়মিত ডিভিডেন্ট ইতিহাস (Dividend History)ঃ এ ধরনের কোম্পানিগুলোর বিগত ৫-১০ বছর ধরে ডিভিডেন্ট দেওয়ার ইতিহাস থাকে, যা বিনিয়োগকারীদের আস্থা বাড়ায়।

✅ ৭. কোম্পানির প্রবৃদ্ধি সীমিত কিন্তু স্থিতিশীল (Moderate but Stable Growth):ঃ এরা হয়তো খুব দ্রুত প্রবৃদ্ধি লাভ করে না, কিন্তু আয় ও মুনাফা ধীরে ধীরে বাড়ে, যা দীর্ঘমেয়াদে লাভজনক হয়।

✅ ৮. শেয়ারহোল্ডারদের প্রতি দায়বদ্ধতা (Shareholder-Focused)ঃ এই কোম্পানিগুলো শেয়ারহোল্ডারদের আস্থা অর্জনকে গুরুত্ব দেয় এবং লাভ হলে তা তাদের সঙ্গে শেয়ার করতে আগ্রহী থাকে।

✅ ৯. উৎপাদনশীল খাতে অবস্থান (Presence in Profitable Sector)ঃ সাধারণত নিয়মিত ডিভিডেন্ট প্রদানকারী কোম্পানিগুলো ব্যাংক, বিমা, টেলিকম, ফার্মাসিউটিক্যালস, এনার্জি বা কনজ্যুমার গুডস খাতে থাকে। 

✅ ১০. সরকারি বা আধা-সরকারি মালিকানাধীন কোম্পানি (Often Government-Linked)ঃ অনেক সময় সরকারী বা সেমি-গভর্নমেন্ট কোম্পানিগুলো নিয়মিত ডিভিডেন্ট দেয় কারণ সরকার নিজেই শেয়ারহোল্ডার হিসেবে লভ্যাংশ পেয়ে থাকে।

 নিয়মিত ডিভিডেন্ট প্রদানকারী কোম্পানিগুলো দীর্ঘমেয়াদী বিনিয়োগকারীদের জন্য নিরাপদ ও লাভজনক হতে পারে। তবে বিনিয়োগের আগে কোম্পানির সামগ্রিক আর্থিক অবস্থা ও ভবিষ্যৎ সম্ভাবনাও বিশ্লেষণ করা উচিত।

বাংলাদেশের সেরা ২৫টি ডিভিডেন্ড  প্রদানকারী কোম্পানির নাম  নিচে দেওয়া হলো

১. ব্রিটিশ আমেরিকান টোব্যাকো বাংলাদেশ (BATBC)

সেক্টর: খাদ্য ও তামাকঃ  ডিভিডেন্ড ইতিহাস: প্রতি বছরই উচ্চ হারে নগদ ডিভিডেন্ড প্রদান করে, অনেক সময় ২০০%+।  বিশেষত্ব: অন্যতম বৃহৎ মুনাফাজনক কোম্পানি।

২. গ্রামীনফোন লিমিটেড (GP)

সেক্টর: টেলিকমিউনিকেশন,  ডিভিডেন্ড ইতিহাস: নিয়মিত ও উচ্চ ডিভিডেন্ড প্রদানকারী। বিশেষত্ব: বাংলাদেশে সর্বাধিক শেয়ারহোল্ডার থাকা কোম্পানিগুলোর একটি।

৩. স্কয়ার ফার্মাসিউটিক্যালস (Square Pharma)

সেক্টর: ফার্মাসিউটিক্যালস, ডিভিডেন্ড: নিয়মিত নগদ ও বোনাস ডিভিডেন্ড দেয়।

বিশেষত্ব: দেশসেরা ও আস্থা অর্জনকারী ফার্মা কোম্পানি।

৪. রেকিট বেনকিজার বাংলাদেশ

সেক্টর: কনজ্যুমার প্রোডাক্ট

ডিভিডেন্ড ইতিহাস: ২০২৩ সালে ১৪০০% নগদ ডিভিডেন্ড দিয়েছে।

বিশেষত্ব: বহুজাতিক কোম্পানি, কম শেয়ার সংখ্যার কারণে ডিভিডেন্ড বেশি।

৫. মারিকো বাংলাদেশ লিমিটেড

সেক্টর: কনজ্যুমার হেলথ

ডিভিডেন্ড: ২০০%-৫০০% এর মধ্যে নগদ ডিভিডেন্ড দেয়।

বিশেষত্ব: পারাচুঁটি তেলের জন্য বিখ্যাত।

৬.আইসিবি (ICB - ইনভেস্টমেন্ট কর্পোরেশন অব বাংলাদেশ)

সেক্টর: আর্থিক প্রতিষ্ঠান

ডিভিডেন্ড ইতিহাস: নিয়মিত এবং নির্ভরযোগ্য।

বিশেষত্ব: সরকার নিয়ন্ত্রিত প্রতিষ্ঠান, বিনিয়োগকারীদের আস্থা রয়েছে।

৭. ইস্টার্ন হাউজিং লিমিটেড

সেক্টর: রিয়েল এস্টেট

ডিভিডেন্ড ইতিহাস: ২৫%-৩০% নগদ ডিভিডেন্ড দিয়ে থাকে।

বিশেষত্ব: নির্ভরযোগ্য হাউজিং কোম্পানি।

৮. একমি ল্যাবরেটরিজ লিমিটেড

সেক্টর: ফার্মাসিউটিক্যালস

ডিভিডেন্ড ইতিহাস: নিয়মিত বোনাস ও নগদ ডিভিডেন্ড।

বিশেষত্ব: মধ্যম মানের বিনিয়োগকারীদের জন্য উপযুক্ত।

৯. ঢাকা ইন্স্যুরেন্স লিমিটেড

সেক্টর: বিমা

ডিভিডেন্ড ইতিহাস: নিয়মিত বোনাস ও নগদ ডিভিডেন্ড প্রদান করে।

বিশেষত্ব: স্থিতিশীল কোম্পানি।

১০. ডেল্টা লাইফ ইন্স্যুরেন্স

সেক্টর: জীবন বিমা

ডিভিডেন্ড: ভাল রিটার্ন প্রদান করে থাকে।

বিশেষত্ব: দেশে খ্যাতিমান জীবন বিমা কোম্পানি।

১১. লাফার্জহোলসিম বাংলাদেশ লিমিটেড

সেক্টর: সিমেন্ট

ডিভিডেন্ড ইতিহাস: ধারাবাহিকভাবে ডিভিডেন্ড দিয়ে থাকে।

বিশেষত্ব: বহুজাতিক যৌথ উদ্যোগ।

১২. অলিম্পিক ইন্ডাস্ট্রিজ

সেক্টর: খাদ্য

ডিভিডেন্ড ইতিহাস: ২৫%-৪০% নগদ ডিভিডেন্ড নিয়মিত দেয়।

বিশেষত্ব: বিস্কুট শিল্পে শীর্ষস্থানীয়।

১৩. রবি আজিয়াটা লিমিটেড

সেক্টর: টেলিকমিউনিকেশন

ডিভিডেন্ড ইতিহাস: নতুন হলেও শুরু করেছে ডিভিডেন্ড প্রদান।

বিশেষত্ব: দ্বিতীয় বৃহত্তম মোবাইল অপারেটর।

১৪. পিউর কেমিক্যালস

সেক্টর: কেমিক্যালস

ডিভিডেন্ড: বোনাস ও নগদ উভয় দেয়।

বিশেষত্ব: পণ্য বহুমুখী ও নির্ভরযোগ্য।

১৫. রেনাটা লিমিটেড

সেক্টর: ফার্মাসিউটিক্যালস

ডিভিডেন্ড ইতিহাস: প্রিমিয়াম ক্যাটাগরির কোম্পানি।

বিশেষত্ব: শিশু ও স্বাস্থ্যবিষয়ক পণ্যে অগ্রগামী।

১৬. ইউনাইটেড পাওয়ার জেনারেশন (UPGDCL)

সেক্টর: পাওয়ার অ্যান্ড এনার্জি

ডিভিডেন্ড ইতিহাস: ৯০%-১৫০% এর মধ্যে নগদ ডিভিডেন্ড দেয়।

বিশেষত্ব: বিদ্যুৎ উৎপাদনে শীর্ষস্থানীয়।

১৭. জেমিনি সি ফুড

সেক্টর: খাদ্য প্রক্রিয়াজাতকরণ

ডিভিডেন্ড ইতিহাস: নিয়মিত ২০%-৩০%।

বিশেষত্ব: রপ্তানিমুখী প্রতিষ্ঠান।

১৮. পদ্মা অয়েল কোম্পানি

সেক্টর: জ্বালানি ও লুব্রিকেন্ট

ডিভিডেন্ড ইতিহাস: ১০০%+ নগদ ডিভিডেন্ড।

বিশেষত্ব: সরকারি মালিকানাধীন কোম্পানি।

১৯. ডাচ-বাংলা ব্যাংক

সেক্টর: ব্যাংকিং

ডিভিডেন্ড: প্রতি বছর বোনাস ও নগদ দুই ধরনের ডিভিডেন্ড দেয়।

বিশেষত্ব: মোবাইল ব্যাংকিং (রকেট)-এর পথিকৃৎ।

২০. ব্র্যাক ব্যাংক লিমিটেড

সেক্টর: ব্যাংক

ডিভিডেন্ড ইতিহাস: স্থিতিশীল ডিভিডেন্ড প্রদানকারী।

🏆 ২১. Singer Bangladesh Limited

খাত: কনজ্যুমার ইলেকট্রনিক্স

ডিভিডেন্ড নীতি: নিয়মিত ক্যাশ ও স্টক

বিশেষত্ব: হোম অ্যাপ্লায়েন্স ও ইলেকট্রনিক পণ্য সরবরাহে শীর্ষস্থানীয়।

সর্বশেষ ডিভিডেন্ড (২০২৩): ৩০% ক্যাশ

🏆 ২২. Pubali Bank Limited

খাত: ব্যাংকিং

ডিভিডেন্ড নীতি: ক্যাশ ও স্টক উভয়

বিশেষত্ব: দেশের বৃহত্তম বেসরকারি ব্যাংকগুলোর একটি।

সর্বশেষ ডিভিডেন্ড (২০২৩): ১২.৫০% ক্যাশ, ১২.৫০% স্টক.

🏆 ২৩. LankaBangla Finance Ltd.

খাত: এনবিএফআই (NBFI)

ডিভিডেন্ড নীতি: নিয়মিত ক্যাশ

বিশেষত্ব: ফাইন্যান্সিয়াল প্রোডাক্টস ও ইনভেস্টমেন্ট সার্ভিসে জনপ্রিয়।

সর্বশেষ ডিভিডেন্ড (২০২৩): ১৫% ক্যাশ

🏆 ২৪. United Power Generation & Distribution Co. Ltd. (UPGDCL)

খাত: বিদ্যুৎ ও জ্বালানি

ডিভিডেন্ড নীতি: নিয়মিত ও উচ্চ ক্যাশ ডিভিডেন্ড

আরো পড়ুনঃ 

বিশেষত্ব: বিদ্যুৎ উৎপাদন ও সরবরাহে দক্ষ

সর্বশেষ ডিভিডেন্ড (২০২৩): ১৪৫% ক্যাশ

🏆 ২৫. IDLC Finance Limited

খাত: এনবিএফআই

ডিভিডেন্ড নীতি: ধারাবাহিক ও স্থিতিশীল

বিশেষত্ব: SME, হাউজিং ও কনজ্যুমার লোন সেবা

সর্বশেষ ডিভিডেন্ড (২০২৩): ৩০% ক্যাশ

সেরা  ডিভিডেন্ড  প্রদানকারী কোম্পানিঃ   প্রায়শই জিজ্ঞাসিত প্রশ্ন (FAQs)

১. ডিভিডেন্ড প্রদানের অর্থ কী?

ডিভিডেন্ড হলো কোম্পানির মুনাফার নির্দিষ্ট অংশ, যা শেয়ারহোল্ডারদের মাঝে বিতরণ করা হয়।

২. কোন কোম্পানিগুলো বেশি ডিভিডেন্ড দেয়?

BATBC, গ্রামীনফোন, স্কয়ার ফার্মা, মারিকো প্রভৃতি কোম্পানি নিয়মিত ও উচ্চ ডিভিডেন্ড দেয়।

৩. ডিভিডেন্ড ইনকাম কি করযোগ্য?

হ্যাঁ, বাংলাদেশে ডিভিডেন্ড আয়ের উপর কর আরোপ করা হয়।

৪. ডিভিডেন্ড কিভাবে পাওয়া যায়?

আপনার BO অ্যাকাউন্টে শেয়ার থাকলে নির্ধারিত রেকর্ড তারিখ অনুযায়ী ডিভিডেন্ড পেয়ে থাকেন।

বিশেষত্ব: এসএমই ব্যাংকিংয়ে অগ্রণী।

লেখকের শেষ মতামতঃ বাংলাদেশের সেরা ২৫টি ডিভিডেন্ড  প্রদানকারী কোম্পানির নাম ও পরিচিতি

বাংলাদেশে শেয়ারবাজারে দীর্ঘমেয়াদে বিনিয়োগ করতে চাইলে ডিভিডেন্ড প্রদানকারী কোম্পানিগুলো একটি নিরাপদ ও লাভজনক পছন্দ হতে পারে। উপরিউক্ত ২৫টি কোম্পানি তাদের ব্যবসায়িক সাফল্য ও আর্থিক সুশাসনের কারণে বিনিয়োগকারীদের মধ্যে বিশ্বাসযোগ্যতা অর্জন করেছে। আপনি যদি নিরাপদ, লাভজনক ও ধারাবাহিক আয়ের উৎস খুঁজে থাকেন, তবে এই কোম্পানিগুলোর শেয়ার বিশ্লেষণ করে বিনিয়োগ করতে পারেন। 

কোন উপরের আর্টিকেলটি আশা করি সম্পূর্ণ পাঠ করেছেন। আপনি যদি বাংলাদেশের সেরা  ডিভিডেন্ট প্রদানকারী কোম্পানির নাম ও পরিচিতি সম্বন্ধে বিস্তারিত জ্ঞান অর্জন করতে পারেন তাহলে শেয়ারের ব্যবসায় লাভবান হতে পারবেন। আমাদের সাথে থাকার জন্য আপনাকে অশেষ ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url