ট্রাভেল ইন্সুরেন্স কি, বিদেশ ভ্রমণের জন্য ট্রাভেল ইন্সুরেন্স করার নিয়ম

 ট্রাভেল ইন্সুরেন্স কি, বিদেশ ভ্রমণের জন্য ট্রাভেল ইন্সুরেন্স করার নিয়ম

আমরা নিচে “ট্রাভেল ইন্স্যুরেন্স কি, বিদেশ ভ্রমণের জন্য ট্রাভেল ইন্সুরেন্স করার নিয়ম” বিষয়ে একটি  আর্টিকেল বাংলায় লেখা হলো।

আর্টিকেলটি এমনভাবে সাজানো হয়েছে যেন এটি একটি ওয়েবসাইটে প্রকাশের জন্য প্রস্তুত থাকে, এতে Meta Description, ভূমিকা, মূল বিষয়বস্তু, উপসংহার ইত্যাদি অন্তর্ভুক্ত আছে।

পোস্ট সূচিপত্রঃ ট্রাভেল ইন্সুরেন্স কি, বিদেশ ভ্রমণের জন্য ট্রাভেল ইন্সুরেন্স করার নিয়ম

ট্রাভেল ইন্সুরেন্স কি, বিদেশ ভ্রমণের জন্য ট্রাভেল ইন্সুরেন্স করার নিয়ম
 ট্রাভেল ইন্স্যুরেন্স কিকেন ট্রাভেল ইন্স্যুরেন্স করা জরুরি
ট্রাভেল ইন্স্যুরেন্সের ধরনসমূহ
বাংলাদেশে ট্রাভেল ইন্স্যুরেন্স প্রদানকারী প্রতিষ্ঠানসমূহ
কারা ট্রাভেল ইন্স্যুরেন্স করতে পারেন
ট্রাভেল ইন্স্যুরেন্স করার জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র
ট্রাভেল ইন্স্যুরেন্স করার ধাপসমূহ 
 ট্রাভেল ইন্স্যুরেন্সের খরচ বা প্রিমিয়াম কত
ট্রাভেল ইন্স্যুরেন্স ক্লেইম করার নিয়ম:
যেসব ক্ষেত্রে ট্রাভেল ইন্স্যুরেন্স প্রযোজ্য নয় 
ভিসার জন্য ট্রাভেল ইন্স্যুরেন্স কেন বাধ্যতামূলক
 ট্রাভেল ইন্স্যুরেন্সের সুবিধা সংক্ষেপে
ট্রাভেল ইন্সুরেন্স বিষয়ে কিছু গুরুত্বপূর্ণ পরামর্শ
ট্রাভেল ইন্স্যুরেন্স সম্পর্কে কিছু সাধারণ প্রশ্ন 
লেখকের চূড়ান্ত বক্তব্যঃ ট্রাভেল ইন্সুরেন্স কি, বিদেশ ভ্রমণের জন্য ট্রাভেল ইন্সুরেন্স করার নিয়ম 

ট্রাভেল ইন্স্যুরেন্স কি, বিদেশ ভ্রমণের জন্য ট্রাভেল ইন্সুরেন্স করার নিয়ম

বিদেশ ভ্রমণে ট্রাভেল ইন্স্যুরেন্স অত্যন্ত জরুরি। এটি ভ্রমণের সময় দুর্ঘটনা, অসুস্থতা, লাগেজ হারানো বা ফ্লাইট বাতিলের মতো অনাকাঙ্ক্ষিত ক্ষতি থেকে আপনাকে আর্থিকভাবে সুরক্ষা দেয়। জানুন ট্রাভেল ইন্স্যুরেন্স কী, কেন দরকার, এবং করার সম্পূর্ণ নিয়ম।

আরো  পড়ুনঃ

বিদেশ ভ্রমণ সবসময়ই এক উত্তেজনাপূর্ণ অভিজ্ঞতা। তবে ভ্রমণের আনন্দের পাশাপাশি নিরাপত্তার দিকটিও অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। কেউই চায় না যে, বিদেশে গিয়ে কোনো দুর্ঘটনা, অসুস্থতা বা লাগেজ হারানোর মতো বিপদে পড়ুক। ঠিক এখানেই ট্রাভেল ইন্স্যুরেন্স কাজ করে এক নিরাপত্তা বর্ম হিসেবে। 

 ট্রাভেল ইন্স্যুরেন্স কিকেন ট্রাভেল ইন্স্যুরেন্স করা জরুরি

ট্রাভেল ইন্স্যুরেন্স (Travel Insurance) হলো এমন একটি বীমা (Insurance) যা ভ্রমণের সময় কোনো দুর্ঘটনা, অসুস্থতা, লাগেজ হারানো, ফ্লাইট বিলম্ব বা বাতিল হওয়া, এমনকি মৃত্যুর মতো অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনার আর্থিক ক্ষতি থেকে ভ্রমণকারীদের সুরক্ষা দেয়। অর্থাৎ, আপনি বিদেশে ভ্রমণ করার সময় যদি হঠাৎ চিকিৎসা খরচ বা অন্য কোনো জরুরি ব্যয়ের মুখোমুখি হন, ট্রাভেল ইন্স্যুরেন্স সেই খরচ বহন করে।  

ট্রাভেল ইন্স্যুরেন্সের মূল উদ্দেশ্য হলো ভ্রমণকালীন সময়ের অনিশ্চয়তাগুলো থেকে সুরক্ষা প্রদান। নিচে এর কিছু প্রধান কারণ তুলে ধরা হলোঃ   ফ্লাইট বাতিল বা বিলম্বঃ  যাত্রা বাতিল বা দেরিতে হলে ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি আপনার ক্ষতিপূরণ দিতে পারে। লাগেজ হারানোঃ  বিমানবন্দরে লাগেজ হারানো বা দেরিতে পৌঁছালে নির্দিষ্ট পরিমাণ ক্ষতিপূরণ পাওয়া যায়।  বিদেশে চিকিৎসা ব্যয়ঃ  বিদেশে চিকিৎসা খরচ অনেক বেশি।

 ট্রাভেল ইন্স্যুরেন্স সেই খরচ বহন করতে সাহায্য করে।  জরুরি মেডিকেল ইভাকুয়েশন:ঃ দুর্ঘটনার পর দেশে ফেরার খরচও ইন্স্যুরেন্স কাভার করতে পারে।  ভ্রমণ বাতিলের ক্ষতিঃ  হঠাৎ কোনো কারণে যাত্রা বাতিল হলে, টিকিট বা হোটেল বুকিং-এর টাকা ফেরত পাওয়া যায়।  মানসিক শান্তিঃ আপনি নিশ্চিন্তে ভ্রমণ করতে পারেন, কারণ বিপদে আর্থিক সহায়তা থাকবে।

ট্রাভেল ইন্স্যুরেন্সের ধরনসমূহ

ট্রাভেল ইন্স্যুরেন্স সাধারণত দুইভাবে হয়ে থাকেঃ ১. সিঙ্গেল ট্রিপ ইন্স্যুরেন্স (Single Trip Insurance)ঃ একবারের ভ্রমণের জন্য এই ইন্স্যুরেন্স করা হয়। সাধারণত ৩০ দিন থেকে ৯০ দিনের মধ্যে মেয়াদ থাকে। ২. মাল্টি-ট্রিপ ইন্স্যুরেন্স (Multi-Trip Insurance)ঃ যারা বছরে একাধিকবার বিদেশ ভ্রমণ করেন, তারা এই পলিসি নিতে পারেন। এক বছরের জন্য এটি কার্যকর থাকে। 

 ট্রাভেল ইন্স্যুরেন্সে সাধারণত যেসব কভারেজ পাওয়া যায়ঃ বিষয়, কভারেজ বর্ণনাম,  মেডিকেল খরচ, হাসপাতালে ভর্তি, চিকিৎসা ব্যয়, ওষুধপত্র। দুর্ঘটনা, মৃত্যু বা স্থায়ী অক্ষমতা, লাগেজ হারানো, ক্ষতিপূরণ প্রদান, ট্রিপ বাতিল, টিকিট বা হোটেল রিফান্ড। ফ্লাইট বিলম্ব, সময় ক্ষতির ক্ষতিপূরণ, পাসপোর্ট হারানো, নতুন পাসপোর্ট প্রাপ্তিতে সহায়তা। জরুরি পরিবহন, এম্বুলেন্স বা এয়ার ট্রান্সফার খরচ, আইনি সহায়তা, বিদেশে আইনগত সহায়তা।

 বাংলাদেশে ট্রাভেল ইন্স্যুরেন্স প্রদানকারী প্রতিষ্ঠানসমূহ

বাংলাদেশে বেশ কিছু স্বনামধন্য বীমা কোম্পানি ট্রাভেল ইন্স্যুরেন্স সুবিধা দিয়ে থাকে। যেমন:ঃ  Green Delta Insurance Company Ltd., Pragati Insurance Ltd., Popular Life Insurance Ltd., MetLife Bangladesh, Eastern Insurance Company, City General Insurance, Asia Insurance Ltd, Phoenix Insurance Company Ltd.। এছাড়া অনলাইনেও আপনি সহজে ট্রাভেল ইন্স্যুরেন্স করতে পারেন যেমন – bikroy.com, policybazaar.com.bd, কিংবা bankasia.com.bd ইত্যাদি ওয়েবসাইট থেকে।

কারা ট্রাভেল ইন্স্যুরেন্স করতে পারেন

নিচের যেকোনো ব্যক্তি ট্রাভেল ইন্স্যুরেন্স করতে পারেন, যারা বিদেশে ভ্রমণ করছেন (ট্যুরিস্ট বা ব্যবসায়িক উদ্দেশ্যে)। শিক্ষার্থী (Student Visa Holder)। কর্মসংস্থানের জন্য বিদেশ যাচ্ছেন (Work Visa Holder)। চিকিৎসার উদ্দেশ্যে বিদেশ যাচ্ছেন। 

 ট্রাভেল ইন্স্যুরেন্স করার জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র

বৈধ পাসপোর্ট ও ভিসা= এয়ার টিকিট (যাত্রার তারিখসহ)।  জাতীয় পরিচয়পত্র বা জন্ম সনদ ভ্রমণের উদ্দেশ্য সংক্রান্ত তথ্য। ইন্স্যুরেন্স ফর্ম পূরণ। প্রিমিয়াম ফি (Insurance Premium Payment)।

ট্রাভেল ইন্স্যুরেন্স করার ধাপসমূহ 

 ১: ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি নির্বাচন: বিশ্বস্ত কোনো বীমা কোম্পানি বেছে নিন যারা আন্তর্জাতিক ভ্রমণ বীমা দেয়। ২: ভ্রমণের সময়কাল নির্ধারণ: আপনি কতদিন বিদেশে থাকবেন, সেই অনুযায়ী মেয়াদ নির্ধারণ করুন। ৩: আবেদন ফর্ম পূরণ: অনলাইন বা অফলাইনে ট্রাভেল ইন্স্যুরেন্স ফর্ম পূরণ করুন।  ৪: কাগজপত্র জমা দিনঃ পাসপোর্ট, ভিসা, টিকিট ও প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট সংযুক্ত করুন। ৫: প্রিমিয়াম পরিশোধঃ ইন্স্যুরেন্স প্রিমিয়াম (ফি) প্রদান করুন। সাধারণত এটি ১০০০–৩০০০ টাকা পর্যন্ত হয়ে থাকে (ভ্রমণকাল অনুযায়ী)। ৬: পলিসি ডকুমেন্ট সংগ্রহঃ ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি আপনাকে একটি পলিসি ডকুমেন্ট দেবে, যেখানে সব শর্ত ও কভারেজ উল্লেখ থাকবে।

 ট্রাভেল ইন্স্যুরেন্সের খরচ বা প্রিমিয়াম কত

ভ্রমণের সময়কাল। প্রিমিয়াম আনুমানিক (BDT)।  ১ সপ্তাহ=  ৭০০ – ১২০০ টাকা।  ১ মাস= ১৫০০ – ৩০০০ টাকা। ৩ মাস= ৩০০০ – ৬০০০ টাকা।  ৬ মাস= ৬০০০ – ১০,০০০ টাকা। ১ বছর (মাল্টি-ট্রিপ)= ১০,০০০ – ১৫,০০০ টাকা। খরচ কোম্পানি ও দেশের গন্তব্য অনুযায়ী ভিন্ন হতে পারে।

 ট্রাভেল ইন্স্যুরেন্স ক্লেইম করার নিয়ম

যদি ভ্রমণের সময় কোনো দুর্ঘটনা, অসুস্থতা বা লাগেজ হারানোর মতো সমস্যা হয়, তাহলে নিচের নিয়মে ক্লেইম করতে হয়ঃ তাৎক্ষণিকভাবে ইন্স্যুরেন্স কোম্পানিকে জানানো। হেল্পলাইন বা ইমেইলের মাধ্যমে ঘটনা জানান। প্রমাণপত্র জমা দিন। চিকিৎসার বিল, হাসপাতালের রিপোর্ট, পুলিশের রিপোর্ট বা এয়ারলাইন ডকুমেন্ট জমা দিন। ক্লেইম ফর্ম পূরণ করুন। নির্দিষ্ট ফর্মে বিস্তারিত তথ্য দিন। পর্যালোচনা ও অনুমোদন। কোম্পানি তথ্য যাচাই করে অনুমোদন দিলে নির্ধারিত ক্ষতিপূরণ প্রদান করে।

 যেসব ক্ষেত্রে ট্রাভেল ইন্স্যুরেন্স প্রযোজ্য নয় 

স্বেচ্ছায় ঝুঁকিপূর্ণ কাজ (যেমন স্কাইডাইভিং, রেসিং)। পূর্ববর্তী রোগের (Pre-existing condition) চিকিৎসা। মাদক বা অ্যালকোহল সেবনের কারণে ক্ষতি। আত্মহত্যা বা অপরাধমূলক কার্যক্রম। যেসব ঘটনা ইচ্ছাকৃতভাবে ঘটানো হয়।

 ভিসার জন্য ট্রাভেল ইন্স্যুরেন্স কেন বাধ্যতামূলক

ইউরোপীয় ইউনিয়নের শেনজেন ভিসা, কানাডা, অস্ট্রেলিয়া বা ইউএসএ ভিসার ক্ষেত্রেও ট্রাভেল ইন্স্যুরেন্স বাধ্যতামূলক। কারণ এসব দেশ ভিসা দেওয়ার আগে নিশ্চিত হতে চায় যে, আপনার ভ্রমণের সময় কোনো দুর্ঘটনা হলে আপনি আর্থিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হবেন না।

 ট্রাভেল ইন্স্যুরেন্সের সুবিধা সংক্ষেপে

 মেডিকেল ব্যয় কভার।  ভ্রমণ বাতিল বা বিলম্বে ক্ষতিপূরণ।  লাগেজ হারালে সহায়তা।  আইনি ও জরুরি সহায়তা।  আত্মবিশ্বাস ও মানসিক শান্তি।  উদাহরণ{ ধরা যাক, আপনি মালয়েশিয়ায় ভ্রমণে গেলেন। হঠাৎ অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হতে হলো, যেখানে চিকিৎসা ব্যয় হলো প্রায় ২ লাখ টাকা। 

যদি আপনার ট্রাভেল ইন্স্যুরেন্স থাকে, তাহলে এই খরচ ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি বহন করবে। অন্যথায়, পুরো টাকাটা আপনাকেই দিতে হবে, যা অনেকের জন্য কষ্টকর হতে পারে।

ট্রাভেল ইন্স্যুরেন্স সম্পর্কে কিছু সাধারণ প্রশ্ন 

প্রশ্ন ১: ট্রাভেল ইন্স্যুরেন্স কি ভিসা ছাড়া করা যায়?

উত্তর: না, বেশিরভাগ ক্ষেত্রে বৈধ ভিসা প্রয়োজন।

প্রশ্ন ২: ট্রাভেল ইন্স্যুরেন্স কভারেজ কখন শুরু হয়?

উত্তর: আপনার ভ্রমণ শুরু হওয়ার দিন থেকেই এটি কার্যকর হয়।

প্রশ্ন ৩: অনলাইনে কি ট্রাভেল ইন্স্যুরেন্স করা সম্ভব?

উত্তর: হ্যাঁ, এখন বেশিরভাগ কোম্পানি অনলাইন আবেদন গ্রহণ করে।

আরো  পড়ুনঃ

প্রশ্ন ৪: শিক্ষার্থীদের জন্য কি আলাদা ইন্স্যুরেন্স আছে?

উত্তর: হ্যাঁ, Student Travel Insurance নামে আলাদা প্ল্যান রয়েছে।

প্রশ্ন ৫: যদি ভ্রমণ বাতিল করি তাহলে কি টাকা ফেরত পাব?

উত্তর: হ্যাঁ, নির্দিষ্ট শর্ত পূরণ করলে টিকিট বা বুকিং ফেরত পাওয়া যায়।

ট্রাভেল ইন্সুরেন্স বিষয়ে কিছু গুরুত্বপূর্ণ পরামর্শ

ইন্স্যুরেন্স করার আগে পলিসির শর্ত ভালোভাবে পড়ুন।  আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত কোম্পানির ইন্স্যুরেন্স করুন।  ভ্রমণের তারিখ অনুযায়ী মেয়াদ ঠিক রাখুন। ইন্স্যুরেন্স ডকুমেন্টের একটি কপি অনলাইনে সংরক্ষণ করুন। প্রয়োজনে কোম্পানির হেল্পলাইন নম্বর সাথে রাখুন। ভ্রমণের আগে সর্বদা ট্রাভেল ইন্স্যুরেন্স করে নিন, এটি আপনার নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য। 


ইন্স্যুরেন্স প্ল্যান বেছে নেওয়ার সময় চিকিৎসা, লাগেজ হারানো ও ফ্লাইট বাতিল কাভারেজ আছে কিনা নিশ্চিত করুন। বিদেশে ভ্রমণের ক্ষেত্রে আন্তর্জাতিক কাভারেজসহ পলিসি নিন। ইন্স্যুরেন্স ডকুমেন্ট ও জরুরি যোগাযোগ নম্বর সবসময় সঙ্গে রাখুন। কোনো সমস্যার ক্ষেত্রে দ্রুত ইন্স্যুরেন্স কোম্পানির হেল্পলাইনে যোগাযোগ করুন।

লেখকের চূড়ান্ত বক্তব্যঃ ট্রাভেল ইন্সুরেন্স কি, বিদেশ ভ্রমণের জন্য ট্রাভেল ইন্সুরেন্স করার নিয়ম 

বিদেশ ভ্রমণ একদিকে আনন্দের, অন্যদিকে অনিশ্চয়তায় ভরা। তাই নিরাপদ ও নির্ভার ভ্রমণের জন্য ট্রাভেল ইন্স্যুরেন্স একটি অপরিহার্য সঙ্গী। এটি কেবল একটি কাগজ নয়, বরং আপনার আর্থিক নিরাপত্তার নিশ্চয়তা।

সুতরাং, আপনি যদি বিদেশ ভ্রমণে যেতে চান, শিক্ষার জন্য, ব্যবসা বা বিনোদনের জন্য,  তবে আগে নিশ্চিত করুন যে আপনার ট্রাভেল ইন্স্যুরেন্স করা আছে। কারণ বিপদ কখনো আগে বলে আসে না, কিন্তু প্রস্তুতি থাকলে ক্ষতির হাত থেকে বাঁচা যায়। 

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url